সিগনেট প্রেসে ২০২৫ সালের স্বরচিত মৌলিক কাব্যগ্রন্থের জন্য পাণ্ডুলিপি আমন্ত্রণ করা হচ্ছে
Published on by খোঁজ
সিগনেট প্রেস
১৯৪৩ সালে দিলীপ কুমার গুপ্ত (“ডিকে” নামে পরিচিত) ও নীলিমা গুহ ঠাকুরতা প্রতিষ্ঠিত কলকাতার একটি বিখ্যাত গ্রন্থ প্রকাশনা সংস্থা হল ‘দ্য সিগনেট পাবলিশিং হাউস’। হাউসের বর্তমান মালিক ‘আনন্দ পাবলিশার্স’।

কবিতার পাণ্ডুলিপি জমা দেওয়ার নিয়মাবলি
(১) সম্পূর্ণ পাণ্ডুলিপি Avro Keyboard ব্যবহার করে টাইপ করতে হবে শুধুমাত্র ইউনিকোড বাংলা ফন্ট দিয়ে, যেমন- Kalpurush, Vrinda ইত্যাদি, যা সহজলভ্য।
(২) মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে পাণ্ডুলিপিটি একটি docx. ফাইল হিসেবে (কোনওভাবেই doc. ফাইল না) জমা দিতে হবে ই-মেলে, সঙ্গে অবশ্যই দিতে হবে একই পাণ্ডুলিপির একটি PDF version.
(৩) একটিই পাণ্ডুলিপি পাঠান। একাধিক পাণ্ডুলিপি গ্রহণযোগ্য নয়।
(৪) হাফ টাইটেল, টাইটেল, প্রকাশকের বিবরণ, উৎসর্গ ও সূচিপত্র সহ পাণ্ডুলিপি ৪৮ পাতার হতে হবে। প্রতিটি কবিতা নতুন পাতা থেকে শুরু হওয়া বাঞ্ছনীয় এবং শুরুতে শুধুমাত্র কবিতাটির নাম থাকবে। প্রতিটি কবিতায় আলাদা করে কবির নাম দেওয়ার কোনও প্রয়োজন নেই।
(৫) সম্পূর্ণ পাণ্ডুলিপিটি ১২ পয়েন্ট সাইজে টাইপ করতে হবে এবং কবিতাগুলির শিরোনাম থাকবে ১৪ পয়েন্ট সাইজে। পাণ্ডুলিপির শুরুতে একটি পাতায় শুধুমাত্র কবি ও কবিতাগ্রন্থের নাম থাকবে ১৬ পয়েন্ট সাইজে। কালো রং ছাড়া অন্য কোনও রঙের ফন্ট বা মোটিফ পাণ্ডুলিপিতে ব্যবহার করা যাবে না।
(৬) বাংলা বানানের ক্ষেত্রে আনন্দবাজার পত্রিকার বানানবিধিই ব্যবহার করা বাঞ্ছনীয়।
(৭) পাণ্ডুলিপি নির্বাচনের ক্ষেত্রে সম্পাদকমণ্ডলীর সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত।
পাণ্ডুলিপির Unicode-docx. এবং PDF ফাইল পাঠাতে হবে শুধুমাত্র এই ই-মেল অ্যাড্রেসে:
ইমেল: submit.manuscript@anandapub.in
• অন্য ইমেলে পাণ্ডুলিপি গৃহীত হবে না। একটিই ইমেল করুন। একাধিক ইমেল গ্রাহ্য হবে না।
• পাণ্ডুলিপি জমা দেওয়ার শেষ তারিখ: ৩১ জুলাই ২০২৪
আনন্দ পাবলিশার্স প্রাইভেট লিমিটেড
■ যোগাযোগের ঠিকানা:
৪৫, বেনিয়াটোলা লেন, কলকাতা - ৭০০০০৯
ইমেল: ananda@cal.vsnl.net.in
ফোন: ২২৪১-৪৩৫২, ২২৪১-৩৪১৭
ওয়েবসাইট: www.anandapub.com
খোঁজপিডিয়া
"কবিতা পড়ুন, কবিতা পড়ুন।" কর্মজীবনের শুরুতে সিগনেট প্রেসের একজন ভিজ্যুয়াল ডিজাইনার হিসাবে কাজ করেছিলেন সত্যজিৎ রায়। এখান থেকে প্রকাশিত বিখ্যাত বইগুলি হল - জওহরলাল নেহরুর ‘Discovery of India’, বিভূতিভূষণ বন্দোপাধ্যায়ের ‘পথের পাঁচালী’, ‘চাঁদের পাহাড়’ , জীবনানন্দ দাশের ‘রূপসী বাংলা’, ‘বনলতা সেন’, ‘সাতটি তারার তিমির’, সুধীন্দ্রনাথ দত্তের ‘সংবর্ত’, বিষ্ণু দে -এর ‘নাম রেখেছি কোমল গান্ধার’, বুদ্ধদেব বসুর ‘শীতের প্রার্থনা: বসন্তের উত্তর’ প্রভৃতি উল্লেখযোগ্য।