আনন্দবাজার পত্রিকা Anandabazar

আনন্দবাজার পত্রিকায় গল্প পাঠানোর নিয়মাবলি

Published on by খোঁজ

আনন্দবাজার পত্রিকা

১৩ মার্চ, ১৯২২ (২৯ শে ফাল্গুন, ১৩২৮ বঙ্গাব্দ) ‘বাঙলার মুখপাত্র’ ‘আনন্দবাজার পত্রিকা’ তথা বাংলা ভাষায় বহুল প্রচারিত দৈনিক সংবাদপত্রটির আত্মপ্রকাশ ঘটেছিল। বর্তমান সম্পাদক হলেন ঈশানী দত্তরায় (১ জুন ২০২০ - বর্তমান)। পশ্চিমবঙ্গ থেকে বাংলা ভাষায় প্রকাশিত শতাব্দী প্রাচীন ভারতীয় দৈনিক পত্রিকাটির প্রকাশক কলকাতার ‘এবিপি প্রাইভেট লিমিটেড’। ওসিএলসি নম্বর 187024438।


আনন্দবাজার পত্রিকায় রবিবাসরীয় বিভাগে গল্প পাঠানোর নিয়মাবলি, আনন্দবাজার পত্রিকা, এবিপি, আনন্দ পাবলিশার্স প্রাইভেট লিমিটেড, Magazine, Anandabazar Patrika, rabibasariya galpa, anandabazar patrikay golpo pathanor niyomaboli, abp
সৌজন্যে: খোঁজ

‘রবিবাসরীয়’ বিভাগে গল্প পাঠানোর নিয়মাবলি

(১) অপ্রকাশিত মৌলিক ছোটগল্প পাঠান, ১৪০০-১৬০০ শব্দের মধ্যে। অনুবাদ বা অনুকরণ হলে চলবে না। অন্য কোথাও মুদ্রিত বা ডিজিটাল ইত্যাদি অন্য কোনও রূপে প্রকাশিত লেখা অনুগ্রহ করে পাঠাবেন না।

(২) সাবজেক্ট লাইনে Rabibasariya Golpo অবশ্যই উল্লেখ করবেন।

(৩) ইউনিকোড ব্যবহার করা বাঞ্ছনীয়। পিডিএফ নয়, ওয়ার্ড ফাইল সরাসরি ইমেল করুন।

(৪) পাণ্ডুলিপিতে ফোন নম্বর ও সম্পূর্ণ ঠিকানা থাকা আবশ্যক।

(৫) যে কোনও একটি মাধ্যমে গল্প পাঠান। একই গল্প ডাকে ও ইমেলে পাঠাবেন না।

(৬) সিদ্ধান্তের জন্য অন্তত সাত-আট মাস অপেক্ষা করতে হবে। মনোনীত হলে পত্রিকার পক্ষ থেকে জানানো হবে।

এই নিয়ম কেউ লঙ্ঘন করলে তাঁর কোনও লেখাই এই পত্রিকার জন্য ভবিষ্যতে কখনও বিবেচিত হবে না।


গল্প পাঠানোর ঠিকানা :

‘রবিবাসরীয় গল্প’, আনন্দবাজার পত্রিকা, ৬ প্রফুল্ল সরকার স্ট্রিট, কলকাতা- ৭০০০০১
ইমেল: rabibasariya@abp.in
ওয়েবসাইট: www.anandabazar.com


আনন্দ পাবলিশার্স প্রাইভেট লিমিটেড

■ যোগাযোগের ঠিকানা:
৪৫, বেনিয়াটোলা লেন, কলকাতা - ৭০০০০৯
ইমেল: ananda@cal.vsnl.net.in
ফোন: ২২৪১-৪৩৫২, ২২৪১-৩৪১৭
ওয়েবসাইট: www.anandapub.com


খোঁজপিডিয়া

দু’পয়সা দামের আনন্দবাজার পত্রিকার প্রথম সংখ্যাটি লাল কালিতে ছাপা হয়েছিল। যাকে ব্রিটিশ সরকারের মুখপাত্র ইংলিশম্যান এক ‘বিপদ সংকেত’ বলে ভেবেছিলেন। কলকাতা, নতুন দিল্লি, ভুবনেশ্বর, রাঁচি, শিলিগুড়ি ও ভারতের অন্যান্য শহর থেকে নিয়মিত প্রকাশিত হয়। ইন্ডিয়ান রিডারশিপ সার্ভে অনুসারে, ১৫৬ লক্ষ মানুষ ‘আনন্দবাজার পত্রিকা’ পড়েন।