দুটি বক ক্রমাগত ঝড় থেকে একটি পুঁটি মাছ নিয়ে
দাঁড়িয়ে ছিল তারা এবং সবগুলো আকাশ।
তখন তোমার উরুদল, পর পর স্তনে নেমে এসেছিলো কারো সৌভাগ্যের অন্ধকার -
সেদিন একদিন যেদিন খুব কেঁদেছিলেন কবি।
সিঁড়ির দিকে প্রমিকার চারুকলা যুগল অনেকখন
কেটে গেল
তারপর পাগুলোর খবর আমরা জানিনা,তাদের কতগুলো চিহ্ন
আমরা জানিনা স্বপ্নাদের নাম ফুল-
![]() |
অলংকরণ : গুগল |
প্রিয় ফাল্গুনীদের
আমি দেখেছি ব্রহ্মগুন ধান বীজ, আমি দেখেছি আলোর নীলাংশে সবুজের হৈ হুল্লোড় -
নিষিদ্ধ সময়ে বনসাই বৃক্ষ, মনোপজ নারী, হারমোনিয়াম ভাঙ্গা শব্দ, ভক্তিমূলক গান, কুরুক্ষেত্র -
কি দীর্ঘ জল, সাপুড়ে রোদ ও সব কিছু ম্যালামাইন স্মৃতি।
তথাপিও রোদ্দুর আমাকে জড়িয়ে ধরে নিরাকার মাকালে -
ছুঁতে বলে চিঠির নরম স্পর্শ, লুকাতে বলে সন্তাপ বহু জন্মের।
নিসর্গ মুগ্ধতার চেনা হাসিগুলো হলি রঙ জীবন্ত হয়ে উঠে
প্রিয় ফাল্গুনীদের ঘর বাড়ি -
আমি বারবার জড়াতে চাই, পৌঁছাতে চাই পারি না।
বাহ্ কি অদ্ভূত সুন্দর! দারুণ দারুণ সব দেবালয়, মানুষ, বনাঞ্চল।
আমাদের নদী -
সে বড়ো বিরল জীবনে যাপনে। স্বর্গ পৃথিবী হৃদয়ে।
দেখেছি আমি দেখেছি ব্রহ্মগুন ধান বীজ দেখেছি -
পাগল এক মেয়ে দেখেছিলাম গাজীপুর পূবাইল বাজারে।
হয়তো আমরাই বোন, আমার বোনের বুক, আন্তঃনগর নীলসাগর -
সন্ধ্যা নয় সন্ধ্যা নয় জীবনসন্ধ্যা, গভীর কূপের মতন সাইকেলের ভাল্ব টিউবের গোলাকার বলে নেই ঈশ্বরের কারুকাজ -
সে যাই হোক তারিখটা মনে আছে, সাত বারো দুই হাজার চোদ্দ -
কিছু নেই কিছু নেই, রুটি নেই, নেই গৃহবাস পরিচয়
আছে অভিমান হাসি একাকী।
আর শহরতলি রমযান রোজার এবাদত শেষে যে যার ঘরে চলে যায় -
কেউ কেউ পথেই থাকে, হয়ে যায় রবিঠাকুরের ‘শেষের কবিতা’।